প্রকাশ: বুধবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২৩, ১২:০২ পূর্বাহ্ন সর্বশেষ আপডেট: বুধবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২৩, ২:২৬ পূর্বাহ্ন
বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষ টুর অপারেটর আকাশবাড়ী হলিডেজ এর ব্যবস্হাপনা পরিচালক ও সিইও তৌহিদুল আলম মিলকি, তাঁর প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে জানান, "আমার প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশের অন্যতম সেরা, স্বনামধন্য, প্রতিষ্ঠিত, কথায় কাজে এক একটি ট্রাভেল এজেন্সি। মানুষের ভ্রমণ-কে নিশ্চিত করে, ভ্রমণের যে সকল আনুষঙ্গিক ব্যাপার রয়েছে সেগুলো কে আমরা নিশ্চিত করি ট্রাভেল-টুরিজম নিয়ে আমাদের কাজ। সাধারণত যারা বিদেশে ঘুরতে চায় বা দেশের ভিতরে যারা ঘুরতে চায় তাদের সমস্ত কিছু আমরা ম্যানেজ করি। এটাই আমাদের মূল কাজ।
এছাড়া ও আমরা অন্য কাজও করি, যারা বিদেশে পড়তে চায় তাদেরকে আমরা স্টুডেন্ট কন্সালটেশন করি ও সাহায্য করি, তাদের ফাইল প্রসেস করি, তাদের খুটিনাটি যাবতীয় কাজ আমরাই প্রসেসিং করি।
আমাদের প্রতিষ্ঠান কথায় কাজে এক, কোয়ালিটি ও মানের ব্যাপারে আমাদের কোন আপষনাই। আমরা স্বল্প মূল্য সারা পৃথিবীতে টুর অপারেট করি, আপনি শুধু আমাদের সাথে যোগাযোগ করবেন আর পেমেন্ট করবেন বাকী সকল আয়োজন নিরাপদ ও আনন্দদায়ক করার দ্বায়িত্ব আমাদের। আমাদের আছে:- দুবাই সর্বনিম্ন ৭৯,৯০০/- ইন্ডিয়া সর্বনিম্ন ১৫,৯০০/- নেপাল সর্বনিম্ন ৩৭,৯০০/- শ্রীলঙ্কা সর্বনিম্ন ৪৯,৯০০/- ব্যাংকক সর্বনিম্ন ৪৩,৯০০/- মালয়েশিয়া সর্বনিম্ন ৫৫,৯০০/- সিঙ্গাপুর সর্বনিম্ন ৬৯,৯০০/- ইন্দোনেশিয়া সর্বনিম্ন ৭৫,৯০০/-ওমরাহ সর্বনিম্ন ১,২৪,৯০০/- ইউরোপ সর্বনিম্ন ১,৭৯,৯০০/- আমেরিকা সর্বনিম্ন ২,৭৯,৯০০/- এর প্যাকেজ আমাদের বর্তমানে ১০০ টি প্যাকেজ চলমান আছে।
আকাশ বাড়ি হলিডেজ ১০ এবং ১১ নভেম্বর যে মেলা করছে তাতে অভুতপূব সারা পেয়েছে অনেক ভালো, অত্যাধিক ভালো রেসপন্স ছিল ক্লায়েন্টের। প্রায় হাজার হাজার মানুষ আমাদের এখানে এসেছিল।পুরো হল রুম ভরা ছিল। it was big show অনেক ভালো হয়েছে ইনশাআল্লাহ। মানুষ অনেক সারা দিয়েছে। আমরা কৃতজ্ঞতা জানাই সকলকে। বাংলাদেশে ট্যুরিজম নিয়ে এতো ট্রাভেল এজেন্সি এতো প্রতিষ্ঠান থাকতে আকাশ বাড়ি হলিডেজ মানুষ বেছে নিচ্ছে আস্থার কারণে।
মানুষ আকাশ বাড়িতে আসে। কারণ ১২ বছর যাবৎ আকাশবাড়ী যেই কাজটা করছে, সেটা হলো মানুষের আস্তা অর্জন করার চেষ্টা এবং বিদেশ ভ্রমণকে এতটা সহজ করেছে যা শুধু মাত্র আকাশ বাড়ি হলিডেজ' এর দ্বারাই সম্ভব। আকাশ বাড়ি এটার পদ-প্রদর্শক। বিদেশেও যে অল্প বাজেটে ভ্রমণ করা যায় তা দেখিয়েছে আকাশবাড়ী।
এমডি বলেন "সেই আস্তার যায়গাটা আমাদের এখনও আছে, এমনকি এখনও হাজার হাজার লোক আমাদের কাছে আসে। পর্যটন শিল্প নিয়ে, পর্যটন নিয়ে, আকাশ বাড়ি নিয়ে বাংলাদেশের পর্যটন খাতকে কিভাবে প্রসারিত করা যায় তা নিয়ে আমরা আরো কাজ করতে চাই, পর্যটন শিল্পটাকে কিভাবে বিকাশিত করা যায় এবং আকাশ বাড়ি কে নিয়ে ভবিষ্যত পরিকল্পনা অনেক কিছু আমাদের। আমাদের হোটেল-রিসোর্ট'স আসছে। আমরা চেইন অফ হোটেল করবো বাংলাদেশে। এমনকি আরও আরও বেশি বেশি মানুষকে আমরা বিদেশ নেয়ার ব্যবস্থা করবো। এবং বিদেশে যত মানুষ যাবে বাংলাদেশের মানুষকে চিনবে, বাংলাদেশকে চিনবে। বিশাল একটা ব্রান্ডিং হওয়ার যায়গা করবে, তারপরও আমরা চাই মানুষ বাংলাদেশে আসুক কারন আমাদেরও পর্যটন আনতে হবে। ফরেন রেমিট্যান্স আমাদেরও আনতে হবে, সেই ব্যপারেও আমরা খুবই জোড়ালো কাজ করছি। আশা করছি ভবিষ্যতে আমরা অনেক মানুষকে আমরা আমাদের দেশে আনতে পারবো। ইনশাআল্লাহ।"