মঙ্গলবার ২৬ নভেম্বর ২০২৪ ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
 

‘নির্বাচন সুষ্ঠু না হলে দেশ বিচ্ছিন্ন হয়ে যেতে পারে’    গৃহকর্মী হত্যার অভিযোগে বনশ্রীতে বাড়িতে আগুন    ২০২৩ সালে দেশে এইডসে ২৬৬ জনের মৃত্যু     নিউজিল্যান্ডে আরেকটি ঐতিহাসিক জয় টাগইগারদের     নির্বাচন বাধাদানকারীদের বিরুদ্ধে ভিসা নিষেধাজ্ঞার আহ্বান ওবায়দুল কাদেরের    হবিগঞ্জের ডিসি ও তিন ওসিকে প্রত্যাহারের নির্দেশ ইসির    ভোট ঠেকানো গণতান্ত্রিক অধিকার নয়: ডিএমপি কমিশনার   
নিরাপদ সেক্স ও এইডস নিয়ে প্রচারণা চালিয়েছিল যে গান
প্রকাশ: সোমবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০২৩, ৪:৪৪ অপরাহ্ন

বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় একটি ব্যান্ডদল (টিএলসি) নব্বই দশকের মাঝামাঝিতে নিরাপদ সেক্স, এইচআইভি ও এইডস নিয়ে আলোচনার হাওয়া বেশ জোরেশোরেই বদলে দিচ্ছিল। আটলান্টার পুরষ্কার জয়ী এই ব্যান্ডের সদস্য ছিলেন; টিয়োনে “টি-বজ” ওয়াটকিন্স, লিসা “লেফট আই” লোপেজ ও রোজোন্ডা “চিলি” থমাস। 

১৯৯৫ সালে তাদের ২য় অ্যালবাম ‘ক্রেজিসেক্সকুল’ এর সিগনেচার গান ‘ওয়াটারফলস’ প্রকাশ করে।

ওয়ালটারফলস হল হালকা মিউজিকে আরঅ্যান্ডবি ও হিপহপের মিশেলে একটা গান, যেটা যৌথভাবে লিখেছিলেন গীতিকার মার্কুইজ এথরিজ ও প্রযোজক সংস্থা অর্গানাইজড নয়েজ, সাথে ছিলেন লোপেজ।

এই গানটি খুব দারুণভাবে (টিএলসি)র তিন সদস্যের কন্ঠের প্রতিভাকে কাজে লাগায়: ওয়াটকিন্সের একটু কর্কশ বর্ণনা, থমাসের মিষ্টি সুর; সঙ্গে লোপেজের চমৎকার ও অভিনব ছন্দ।

এটার মূল ভাবনা ছিল সচেতনতা-নিজেকে ধ্বংসের যে ইচ্ছা সেটার বিরুদ্ধে একটা সতর্কতা, আবার একই সাথে এর সুরটা ছিল সহানুভূতিশীল এবং কাউকে কোন কিছু দিয়ে বিচার করা নয়।

লোপেজ বলেন, তাদের প্রচারণায় কনডম ব্যবহারের উদ্দেশ্য ছিল, "যাতে বাচ্চারা এ নিয়ে লজ্জ্বা বা ভয় না পায়।"

ওয়াটারফলসের এই চমকপ্রদ ও হৃদয়গ্রাহী অভিব্যক্তি (টিএলসি)র জন্য ছিল খুবই স্বাভাবিক। এই তিনজন সবসময়ই নিরাপদ যৌন মিলন, যৌন মিলনের সুখ এসব নিয়ে ছিল সোচ্চার, যা তাদের মূলধারার স্রোতের বাইরেও উজ্জ্বল করে রেখেছিল।

(টিএলসি) তাদের গানে সবসময় নিষ্ঠুর ও বাস্তব সব সত্যকে তুলে এনেছে, যার মধ্যে একটা ছিল যে এইচআইভি সবচেয়ে বেশি কৃষ্ণাজ্ঞ ও লাতিন আমেরিকার মানুষদের আক্রান্ত করেছিল।

যে বছর ওয়াটারফলস প্রকাশ হয়, সে বছর যুক্তরাষ্ট্রে এইডসে প্রায় ৫০ হাজার মানুষ মারা যায়। 

ইউএস ডিপার্টমেন্ট অফ হেলথ অ্যান্ড পাবলিক সার্ভিসের প্রকাশিত এইচআইভি/এইডস সার্ভিলেন্স রিপোর্টে বলা হয়, “১৯৯৫ সালে কৃষ্ণাজ্ঞ ও হিস্পানিক পুরুষ (৫৪ শতাংশ) ও নারীদের (৭৬ শতাংশ) মধ্যে সবচেয়ে বেশি এইডস শনাক্ত হয়।”

« পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ »







  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ
সম্পাদক ও প্রকাশক: মো. আক্তার হোসেন রিন্টু
বার্তা ও বাণিজ্যিক বিভাগ : প্রকাশক কর্তৃক ৮২, শহীদ সাংবাদিক সেলিনা পারভীন সড়ক (৩য় তলা) ওয়্যারলেস মোড়, বড় মগবাজার, ঢাকা-১২১৭।
বার্তা বিভাগ : +8802-58316172. বাণিজ্যিক বিভাগ : +8801868-173008, E-mail: dailyjobabdihi@gmail.com
কপিরাইট © দৈনিক জবাবদিহি সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত | Developed By: i2soft