বুধবার ২৭ নভেম্বর ২০২৪ ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
 

ভারতের ভিত্তিহীন বিবৃতিতে ঘটনার ভুল উপস্থাপন হয়েছে: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়    চিন্ময় দাসের গ্রেপ্তার নিয়ে বিকৃত তথ্য ছড়াচ্ছে ভারত: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়    অভিযুক্তদের দ্রুত গ্রেপ্তার, বিচার নিশ্চিতের দাবি হাসনাত ও সারজিসের    চট্টগ্রামে আইনজীবী হত্যা প্রধান উপদেষ্টার নিন্দা, আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ    একদিনের ব্যবধানে সোনার দাম আরও কমলো    ২০১ রানের বড় হার বাংলাদেশের    চলতি মাসেই ডেঙ্গুতে মৃত্যু দেড়শ ছাড়িয়েছে   
শরীর সুস্থ রাখতে এসির তাপামাত্রা কেমন রাখা উচিৎ?
প্রকাশ: রোববার, ২৮ এপ্রিল, ২০২৪, ৪:৪১ অপরাহ্ন

তীব্র গরমে সবারই হাঁসফাঁস অবস্থা। ঘরে ফ্যানের নিচে বসেও শরীর থেকে দরদর করে ঘাম ঝরছে। যাদের বাড়িতে এসি আছে গরম থেকে বাঁচতে দিনরাত ঘরে এসি ছেড়ে রাখছেন। জানেন কি ঠিক কত তাপমাত্রায় এসি চালালে শরীর ও স্বাস্থ্য সুস্থ থাকে?

এসি চালানোর ক্ষেত্রে কোনও নির্দিষ্ট তাপমাত্রার কথা বলা যাবে না। তবে বাইরের তাপমাত্রা যত রয়েছে, তার থেকে যেন এসি-এর টেম্পারেচারের ১০ থেকে ১৩ ডিগ্রির বেশি পার্থক্য না থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। দুপুরের দিকে যদি বাইরের তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি থাকে, তাহলে এসি চালাতে হবে ২৭-২৮ ডিগ্রিতে। এই নিয়মটা মেনে চললে বাইরের তাপমাত্রার সঙ্গে ঘরের তাপমাত্রার একটা সামঞ্জস্য থাকবে। তাহলে হঠাৎ করে ঠান্ডা লেগে যাওয়ার আশঙ্কা কমবে।

এই তীব্র গরমে রাতে এসি চালাতে হলে ২৪ থেকে ২৬ ডিগ্রির মধ্যে চালানোর পরামর্শ ডা. আাশিসের। তার ভাষায়, এরপর স্লিপ মোড অন করে দিন। এতে ধীরে ধীরে বাইরের তাপমাত্রা অনুযায়ী এসি নিজের টেম্পারেচার ঠিক করে নেবে। ফলে ঘুমের মধ্য়ে আর ঠান্ডা লাগার ভয় থাকবে না। আর যাদের এসিতে স্লিপ মোড নেই, তারা ভোর বেলায় উঠে এসি বন্ধ করে ফ্যান চালিয়ে দিন। তাহলেও হঠাৎ করে ঠান্ডা লাগার ঝুঁকি থাকবে না। 

গরমে রাস্তায় অনেকটা সময় কাটিয়ে হঠাৎ করে এসিতে ঢুকলে ঠান্ডা লাগার আশঙ্কা বাড়বে। সেক্ষেত্রে গরম থেকে এসি-তে ঢোকার আগে পাঁচ মিনিট একটু অপেক্ষা করুন। এমনকী এসি থেকে রোদে বেরবার আগে একটু ছায়ায় অপেক্ষা করে তারপর বাইরে পা দিন। তাহলে তাপমাত্রার তারতম্যের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারবে শরীর। ফলে অসুস্থ হওয়ার ঝুঁকি কমবে। 

এসি-তে থাকলে ঘাম কম হয়। এ কারণ অনেকে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খান না। এতে শরীরে পানির ঘাটতি হওয়ার আশঙ্কা বাড়ে। এই সমস্যা এড়িয়ে চলতে চাইলে এসি-তে থাকলেও দিনে অন্ততপক্ষে ৩ লিটার পানি পান করুন। তাহলে শরীরে পানির ঘাটতি মিটবে। তবে ক্রনিক কিডনি ডিজিজ থাকলে হঠাৎ করে পানি পান বাড়াবেন না। বরং  চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে পানি পান করুন।

নিয়মিত এসি চললে তাতে জীবাণু এবং ধুলো-ময়লা বাসা করতে পারে। এতে ফুসফুসে সংক্রমণ হওয়ার আশঙ্কা বাড়ে। এসব রোগ থেকে দূরে থাকতে চাইলে বছরে অন্তত দুইবার এসি সার্ভিস করুন। 

« পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ »







  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ
সম্পাদক ও প্রকাশক: মো. আক্তার হোসেন রিন্টু
বার্তা ও বাণিজ্যিক বিভাগ : প্রকাশক কর্তৃক ৮২, শহীদ সাংবাদিক সেলিনা পারভীন সড়ক (৩য় তলা) ওয়্যারলেস মোড়, বড় মগবাজার, ঢাকা-১২১৭।
বার্তা বিভাগ : +8802-58316172. বাণিজ্যিক বিভাগ : +8801868-173008, E-mail: dailyjobabdihi@gmail.com
কপিরাইট © দৈনিক জবাবদিহি সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত | Developed By: i2soft