প্রকাশ: বৃহস্পতিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪, ২:১২ অপরাহ্ন
পবিত্র মাহে রমজান আসন্ন। তবে এরই মধ্যে ভোলায় বাড়তে শুরু করেছে নিত্যপণ্যের দাম। বিশেষ করে রমজানে চাহিদা থাকা পন্যের বেশীরভাগ দাম বেড়েছে। এতে বিপাকে পড়েছে ক্রেতারা। এক শ্রেণীর ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট তৈরী করে নিজেদের ইচ্ছেমত পন্যের দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন সাধারণ ক্রেতারা।
ভোলার বিভিন্ন কাচা বাজার ঘুরে দেখা গেছে, সবজির সমারোহ। মুদি এবং মাছ বাজারে পর্যপ্ত সরবরাহ। সেখানে রয়েছে ক্রেতাদের ভীড়। বাজার ঘুরে জানা গেল, সোলা বুট কেজি প্রতি বিক্রি হচ্ছে ৯৫ থেকে ১০০ টাকা কেজি দরে। তবে পূর্বে এর দাম ছিলো ৯০ টাকা। চিনি কেজি বেড়েছে ৬ টাকা। যার পূর্বের দাম ছিলো ১৩৪ টাকা, এলাচি কেজিতে ৪শ’ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ২৬শ’ টাকা। হলুদের গুড়া ২৪০ টাকার স্থলে ২৬০ টাকা, মরিচের গুড়া ৪০০ টাকার স্থলে ৪৫০ বিক্র হচ্ছে এবং চিরা বিক্রি হচ্ছে ৫৫ টাকার স্থলে ৬০ টাকা। লাফিয়ে বেড়েছে পেয়াজের দাম। পেয়াজ ৯০ টাকার স্থলে ৯৫ থেকে ১০০ টাকা দরে। তবে তেলসহ বেশ কিছু মশলা ও ভোগ্যপন্যের দাম স্থীতিশীল রয়েছে। অন্যদিকে সবজার দাম তেমন বাড়েনি। বেগুন, কাচা মরিচ, শসা ও আলুর দাম স্বাভাবিক থাকলেও বেড়েছে ডিমের দাম। পোল্ট্রি ডিম হালিতে বিক্রি হচ্ছে ৪৫ টাকা এবং হাসের ডিম ৭৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বাজার দাম নিয়ে ক্রেতাদের অভিযোগ থাকলেও বিক্রেতারা বলছেন পাইকারি বাজারে দাম বেড়েছে।
এ ব্যাপারে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারি পরিচালক মাহমুদুল হাসান বলেন, বাজার দাম নিয়ন্ত্রনে আমাদের নিয়মিত অভিযান চলছে, তবে যারা অতিরিক্ত দামে পন্য বিক্রি করলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।