হলুদ ও গোলমরিচ: হলুদের সঙ্গে যদি কিছুটা গোলমরিচ মিশিয়ে প্রতিদিন খান, তাহলে ক্যানসার রোগের ঝুঁকি কমবে। অনেকে গোলমরিচের সঙ্গে দুধও খেতে পারেন। এতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন এ, ক্যারোটিনয়েড থাকে। যা ক্যানসার রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। শরীরকে ভেতর থেকে ফিট রাখবে।
চা ও গোলমরিচের গুঁড়ো : অস্থিসন্ধির ব্যথা কমাতে পারে গোলমরিচ। গোলমরিচ গুঁড়ো করে চায়ের সঙ্গে মিশিয়ে অল্প পরিমাণে খেতে পারেন। তাহলে বাতের ব্যথা দ্রুত কমবে। কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য থাকে। যা বাতের ব্যথা, ফোলা, যেকোনও ব্যথা কমাতে খুব ভালো কাজ করে।
গোলমরিচ ও লবণ : গোলমরিচ খেলে হজম ক্ষমতা বাড়ে। এটি পাকস্থলী , অন্ত্র ভালো রাখতে সাহায্য করে। শরীর প্রোটিন ভেঙে ফেলতে সাহায্য করে। যার কারণে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করবে। তবে এক চামচ গোলমরিচের সঙ্গে সামান্য পরিমাণ লবণ দিয়ে খেলে বেশি উপকার পাবেন। যদি আপনার কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থাকে, তাহলেও উপকার পাবেন।
বিট লবণ ও গোলমরিচ : প্রোস্টেট ক্যানসার, কোলন ক্যানসার ও স্তন ক্যানসার ঝুঁকি কমাতে গোলমরিচের জুড়ি মেলা নেই। কারণ, গোলমরিচের মধ্যে থাকা পিপারিন ক্যানসার কোষের বৃদ্ধি রুখে দেয়। গোলমরিচের সঙ্গে বিট লবণ খেতে পারেন। উপকার পাবেন।