মঙ্গলবার ২৬ নভেম্বর ২০২৪ ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
 

চলতি মাসেই ডেঙ্গুতে মৃত্যু দেড়শ ছাড়িয়েছে    অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ হলে আবারও অন্ধকারে নিমজ্জিত হবে দেশ: ফখরুল    অবিলম্বে চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের মুক্তি চাইলেন ফরহাদ মজহার    সরকারের সঙ্গে একযোগে কাজ করতে হবে : শীর্ষ নির্বাহীদের প্রধান উপদেষ্টা    সমগ্র বিশ্বের শ্রেষ্ঠ দৃষ্টিনন্দন ১০ মসজিদ    ধৈর্য্য ধরুন, উসকানিতে সাড়া দেবেন না: উপদেষ্টা আসিফ    অরক্ষিত রেল ক্রসিংয়ে অটোরিকশায় ট্রেনের ধাক্কা : নিহত ৭   
গুলশানে নারীদের মারামারি, সেই বারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে ডিবি
প্রকাশ: বুধবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৪, ৬:১৪ অপরাহ্ন

গত ১৪ এপ্রিল রাতে রাজধানীর গুলশান-২ নম্বরের ক্যাফে সেলিব্রিটা বারের সামনে মদ খেয়ে কয়েকজন নারী মারামারিতে লিপ্ত হলে সেই ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। মারধরের শিকার ভুক্তভোগী নারী থানায় অভিযোগ করার পর তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

 এ ঘটনায় সেখানে থাকা মাতাল নারীদের কারও মদ পানের অনুমতি (লাইসেন্স) ছিল না। তবে যেই বার থেকে কেন তাদের মদ সরবরাহ করা হয়েছিল সেজন্য বার কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— শারমিন আক্তার মিম (২৪), ফাহিমা ইসলাম তুরিন (২৬) ও নুসরাত আফরিন।

বুধবার (১৭ এপ্রিল) বিকেলে রাজধানীর মিন্টো রোডে নিজ কার্যালয়ে এসব কথা জানান ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।

ডিবিপ্রধান বলেন, এই সকল নারীরা কারো না কারো সন্তান। তাদের অভিভাবকদের উচিৎ মেয়েরা কোথায় যায়, কি করে সেদিকে খেয়াল রাখা। আজকে এই নারীরা বারে গিয়ে মদ পান করে এমন কর্মকাণ্ড ঘটিয়েছেন। 

যে মেয়েকে তারা মেরেছে সেই মেয়েটিও মাতাল ছিল। এই ঘটনায় ভুক্তভোগী নারী একটি অভিযোগ করেছেন। অভিযোগের প্রেক্ষিতে তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে। যে বারগুলো লাইসেন্স ছাড়া মদ বিক্রি করেছে তাদের বিরুদ্ধেও আমরা ব্যবস্থা নেব।

মদ খাওয়ার জন্য কোনো পুরুষ বা নারীর যদি লাইসেন্স থাকে তাহলে বৈধ লাইসেন্স বার থেকে মদ পান করতে পারে, এতে আইনগত কোনো বাধা নেই জানিয়ে তিনি বলেন, সেখানে যারা মদ পান করেছেন তাদের কারো কোনো লাইসেন্স ছিল না। লাইসেন্সহীন কারো কাছে বার কর্তৃপক্ষ মদ বিক্রি করতে পারে না। 
তাদের উচিৎ ছিল এই সকল নারীদের মদ লাইসেন্স পরীক্ষা করা। এমনকি এই নারীদের কাছে অতিরিক্ত পরিমাণে মদ বিক্রি করেছেন, যা পান করে মাতাল ও বেসামাল হয়ে গেলেন। বারের লোকজনের বেসামাল নারীদের নিয়ন্ত্রণ করা উচিৎ ছিল।

« পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ »







  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ
সম্পাদক ও প্রকাশক: মো. আক্তার হোসেন রিন্টু
বার্তা ও বাণিজ্যিক বিভাগ : প্রকাশক কর্তৃক ৮২, শহীদ সাংবাদিক সেলিনা পারভীন সড়ক (৩য় তলা) ওয়্যারলেস মোড়, বড় মগবাজার, ঢাকা-১২১৭।
বার্তা বিভাগ : +8802-58316172. বাণিজ্যিক বিভাগ : +8801868-173008, E-mail: dailyjobabdihi@gmail.com
কপিরাইট © দৈনিক জবাবদিহি সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত | Developed By: i2soft