প্রকাশ: মঙ্গলবার, ৯ এপ্রিল, ২০২৪, ১২:৪৬ অপরাহ্ন
ঈদের খুশিতে বাড়তি অনুষঙ্গ ঈদ সেলামি। যা চলে আসছে বহুবছর ধরেই। শিশু থেকে বৃদ্ধ- সব বয়সীদেরই বাড়তি আগ্রহ নতুন টাকার সেলামিতে। আর তাইতো প্রত্যেক রোজার ঈদে নতুন টাকা ছাপিয়ে বাজারে ছাড়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
ব্যাংকে লম্বা লাইনে দাড়িয়েও মিলেনা চাহিদা মতো নতুন টাকাও। তাই অনেকেই ভিড় জমায় রাজধানীর বাংলাদেশ ব্যাংক মোড় ও গুলিস্তানে নতুন টাকার হাটে। ব্যাংকে পাওয়া না গেলেও নতুন টাকা পাওয়া যাচ্ছে এই বাজারে।
ক্রেতারা বলছেন, ব্যাংকে গেলে শুনতে হয় টাকা নাই। অথচ বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনেই প্রকাশ্য দিবালোকে বিক্রি হচ্ছে নতুন টাকা।
তবে নতুন এই টাকার সাধ নিতে খানিকটা বাড়তি দর গুনতে হচ্ছে ক্রেতাদের। দুই থেকে ১০০ টাকার নতুন নোটের বান্ডিলে গুনতে হচ্ছে বাড়তি তিনশ টাকা পর্যন্ত। আগের বছরও যা ছিলো অর্ধেক। কিনতে হচ্ছে বাড়তি দামে, তাই বিক্রিও বাড়তি দামেই- ব্যাখ্যা ব্যবসায়ীদের।
কোত্থেকে আসে এসব বাজারে নতুন টাকার নোটের যোগান? ব্যবসায়ীদের যোগসাজশ কি রয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের কিছু কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সঙ্গে? পাওয়া যায় মিশ্র প্রতিক্রিয়া।
কেউ বলেন, অবশ্যই ব্যাংক কর্মকর্তারা জড়িত, নাহলে কিভাবে তাদের কাছে আসবে নতুন নোট।
বিক্রেতারা বলছেন, ব্যাংকেরই কিছু লোক, পিয়ন আছে যারা এখানে নতুন টাকা বিক্রি করে যান। তবে ক্যামেরার সামনে কথা বলতে চাননি বেশিরভাগ দোকানী।