বৃহস্পতিবার ২৪ অক্টোবর ২০২৪ ৮ কার্তিক ১৪৩১
 

জানা গেলো শেখ হাসিনার অবস্থান    এ বছর সরকারি অর্থে কেউ হজে যাবে না    ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০২৯    দক্ষিণ কোরিয়ায় ইসরায়েলি দূতাবাসে হামলা    ডিবি হারুন ও তার স্ত্রীসহ ১২ জনকে দুদকে তলব    সচিবালয়ে ঢুকে বিক্ষোভ, ২৬ শিক্ষার্থী গ্রেপ্তার     ঢাকা থেকে ৫ রুটের নৌযান চলাচল বন্ধ ঘোষণা   
বেইলি রোডে আগুন
মরদেহ শনাক্তে করা হবে ডিএনএ টেস্ট
প্রকাশ: শুক্রবার, ১ মার্চ, ২০২৪, ৩:৫৫ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: শুক্রবার, ১ মার্চ, ২০২৪, ৩:৫৮ অপরাহ্ন

রাজধানীর বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজ ভবনে অগ্নিকাণ্ডে নিহত ৪৬ জনের মধ্যে ছয়জনকে আর চেনার উপায় নেই।

ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে পরিচয় শনাক্ত হলে তাদের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ। ছয়জনের মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।

আজ শুক্রবার ঢাকা মেডেকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ বাচ্চু মিয়া এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, “৬ জনের মরদেহ শনাক্ত হয়নি। তাদের পরিচয় শনাক্তে ডিএনএ নমুনা নেওয়ার হবে।”

সকালে ঢাকা মেডিকেল ও শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইন্সটিটিউট পরির্দ্শন করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী সামান্ত লাল সেন জানান,  অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৬ জনে।

নিহত সবার মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে নিয়ে রাখা হয়। শুক্রবার সকাল থেকে লাশের পরিচয় নিশ্চিত করে ৩৫ জনের মরদেহ স্বজনের কাছে বুঝিয়ে দেওয়া হয়।

মন্ত্রী সামন্ত লাল সেন বলেন, “যারা মারা গেছেন তারাও কার্বন মনোক্সাইড পয়জনিংয়ের শিকার হয়েছে। অর্থাৎ, একটা বদ্ধ ঘরে যখন বের হতে পারে না, তখন ধোঁয়াটা শ্বাসনালীতে চলে যায়। প্রত্যেকেরই তা হয়েছে। যাদের বেশি হয়েছে, তারা মারা গেছেন। তবে যারা আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি, তারা কেউ শঙ্কামুক্ত নয়।”

আহতের সংখ্যা নিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, “আমাদের বার্ন ইউনিটে ১০ জন ভর্তি আছে। ঢাকা মেডিকেলে আছে দুইজন, মোট ১২ জন। আমাদের এখানে যারা আছে, সবাই দগ্ধ এবং তাদের শ্বাসনালী পুড়ে গেছে। কেউ শঙ্কামুক্ত নয়।”

গতকাল বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ১০টার দিকে বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজ নামের ভবনটিতে আগুন লাগে। ভবনটির দ্বিতীয় তলায় ছিল বিরিয়ানির পরিচিত খাবার দোকান ‘কাচ্চি ভাই’ এর শাখা, পোশাকের ব্র্যান্ড ইলিয়েন, নিচের তলায় স্যামসাং এর শোরুমসহ আরও বেশ কিছু দোকান। স্যামসাংয়ের শোরুমের পাশে রয়েছে একটি কফি শপ। এরকম কফির দোকানসহ ফাস্টফুডের অনেকগুলো দোকান ও রেস্তোরাঁ রয়েছে ভবনটিতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে।

প্রায় দুই ঘণ্টার চেষ্টায় রাত ১১টা ৫০ মিনিটের দিকে আগুন নিভিয়ে আনতে সক্ষম হয় ফায়ার সার্ভিস। এরপরই আসতে থাকে একের পর এক মৃত্যুর খবর।

« পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ »







  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ
সম্পাদক ও প্রকাশক: মো. আক্তার হোসেন রিন্টু
বার্তা ও বাণিজ্যিক বিভাগ : প্রকাশক কর্তৃক ৮২, শহীদ সাংবাদিক সেলিনা পারভীন সড়ক (৩য় তলা) ওয়্যারলেস মোড়, বড় মগবাজার, ঢাকা-১২১৭।
বার্তা বিভাগ : +8802-58316172. বাণিজ্যিক বিভাগ : +8801868-173008, E-mail: dailyjobabdihi@gmail.com
কপিরাইট © দৈনিক জবাবদিহি সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত | Developed By: i2soft