প্রকাশ: বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারি, ২০২৫, ৪:৩৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারি, ২০২৫, ৪:৩৯ অপরাহ্ন
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গোপালগঞ্জ-১ (মুকসুদপুর–কাশিয়ানী) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে নির্বাচন করতে আগ্রহী বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজ সেবক এম.আনিসুল ইসলাম ভুলু।
ইতিমধ্যেই তিনি গোপালগঞ্জ-১ আসনের বিভিন্ন স্থানে যোগাযোগ শুরু করেছেন।
বাঁশবাড়ীয়া ইউনিয়নের ঝুটিগ্রামের নিজ বাড়ীতে স্থানীয় সাংবাদিকদের সাথে মত বিনিময়ও করেছেন তিনি। এম.আনিসুল ইসলাম ভুলু আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গোপালগঞ্জ-১ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলে এলাকায় শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলে এই অঞ্চলের সর্বস্তের মানুষের আর্থিক ও সমাজিক উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রাখবেন বলে জানান। এম.আনিসুল ইসলাম ১৯৫৯ সালের ১৬ই মার্চ গোপালগঞ্জ জেলার মুকসুদপুর উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের ঝুঁটিগ্রামের মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।
তার পিতা মরহুম নজিবর রহমান তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের পুলিশ বিভাগে কর্মরত থেকে কর্মজীবন শেষ করেন। তার বড় ভাই এম.আমিনুল ইসলাম বাংলাদেশ সরকারের পররাষ্ট্র সচিব পদ মর্যাদায় আসীন থেকে অবসরগ্রহন করেন।
এম.আনিসুল ইসলামের প্রপিতামহ মতিউল্লাহ মিয়া ১৮৯৭ সালে কলকাতা হাইকোর্টের একজন সম্মানিত আইনজীবী ছিলেন । ঐতিহ্যবাহী পারিবারিক পরিবেশ তাকে শৈশব থেকেই নেতৃত্ব ও সেবার প্রতি অনুপ্রাণিত করে।
১৯৮১ সালে ঢাকা কলেজ থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন এম.আনিসুল ইসলাম । ছাত্র জীবনে ছাত্র রাজনীতিতে তিনি সক্রিয় ভূমিকা রাখেন।
তিনি ওই সময়ে আদর্শিক নেতৃত্বের কারনে বিশিষ্ট ছাত্রনেতা হিসাবে পরিচিতি লাভ করেন। তিনি পেশাগত জীবন শুরু করেন গার্মেন্টস ব্যাবসায়ী হিসাবে । পরবর্তীতে ১৯৮৪ সালে তিনি প্যাকেজিং ব্যবসা শুরু করেন এবং নিজেকে একজন সফল উদ্যোক্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেন।
বর্তমানে তার প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠান বে ওভারসিজ, ট্রেড কনসোর্টিয়াম লিমিটেড ব্যবসায়িক পরিমন্ডলে সুনাম অর্জন করেছে।
এম.আনিসুল ইসলাম নির্বাচনী এলাকায় ব্যাপকভাবে গণ-সংযোগ ও ঘরোয়া মিটিং শুরু করেছেন। গরীবের বন্ধু, সৎ,নির্ভিক এবং পরোপকারী ব্যাক্তি হিসাবে এলাকায় তিনি প্রথমবারের মত নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দিতার ঘোষনা দেয়ায় জনগণের মধ্যে তাকে নিয়ে ব্যাপক আলোচনা শুরু হয়েছে। মুকসুদপুর- কাশিয়ানীর সকল শ্রেণী ও পেশার মানুষ তাকে সাদরে গ্রহন করে জাতীয় সংসদে প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ দেবে বলে তিনি আশা করেন।