বুধবার ৪ অক্টোবর ২০২৩ ১৯ আশ্বিন ১৪৩০
 

১৫ অক্টোবর ১ মিনিট ঢাকা শহরকে শব্দহীন রাখার সিদ্ধান্ত    ডেঙ্গুতে ১৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৫৬৪    ডিবি হচ্ছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের হার্ট : ডিএমপি কমিশনার    ড. ইউনূস দুদকে যাচ্ছেন বৃহস্পতিবার    ইরানে এবার নীতি পুলিশের নির্যাতনে স্কুলছাত্রী কোমায়    সাকিবকে পাকিস্তানের অধিনায়ক বানিয়ে দিল আইসিসি!    খালেদাকে বিদেশে পাঠানো আদালতের বিষয় : আইনমন্ত্রী   
মুখ খুললেন এডিসি সানজিদা
প্রকাশ: মঙ্গলবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩, ৭:২৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: মঙ্গলবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩, ৭:২৮ অপরাহ্ন

কয়েকদিন আগে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় দুই নেতাকে বেধড়রক মারধর করেন পুলিশের রমনা বিভাগের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (এডিসি) হারুন অর রশিদ। কিন্তু পিটিয়ে আহত করার ঘটনায় পুলিশের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (এডিসি) সানজিদা নাম শোনা যাচ্ছেন। এবার এ কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে নিজেই জানালেন সে রাতে কি ঘটেছিলো।

এডিসি সানজিদা বলেন, আমার কয়েক মাস ধরে কার্ডিয়াক সমস্যা হচ্ছিল, এই সমস্যা আমার ২০১৯ সাল থেকে ছিলো, কিন্তু ডাক্তার দেখানোর সময় পাচ্ছিলাম না। সেদিন অবসর সময় থাকায় এডিসি হারুন স্যারকে ফোন করে ইবরাহিম কার্ডিয়াকে ডাক্তারের সিরিয়াল ব্যবস্থা করে দিতে বলি। 

পরে তিনি ওসিকে দিয়ে একজন চিকিৎসকের সিরিয়াল ব্যবস্থা করে দেন। সেই অনুযায়ী সন্ধ্যা ৬টার পর হাসপাতালে যাই। গিয়ে দেখি যে চিকিৎসকের ম্যানেজ করা হয়েছে তিনি কনফারেন্সে আছেন। এ বিষয় হারুন স্যারকে জানালে তিনি কিছুক্ষণের মধ্যে সেখানে আসেন এবং একজন ডাক্তার ম্যানেজ করে দেন।

তিনি বলেন, ডাক্তার দেখানোর পর আমকে বেশ কিছু টেস্ট করতে বলেন। ইকো, ইসিজি টেস্ট করে আমি ইটিটি রুমে যাই। সেখানে পরীক্ষা করাতে আমার ২০ থেকে ২৫ মিনিট সময় লাগে। হঠাৎ করে ইটিটি রুমের বাইরে হট্টোগোল শুনতে পাই। এসময় আমার হাসবেন্ডের কথা শুনতে পাই। পরে কয়েকজন মিলে এডিসি হারুন স্যারকে মারতে মারতে ইটিটি রুমে নিয়ে আসে। সেখানে বেশ কয়েকজন ছেলে ছিল। আমি তাদের কাউকে চিনি না।

তিনি আরও বলেন, যখন স্যারকে তারা মারছিলেন তখন আমি ইটিটি রুমে টেস্ট করার পোশাকে ছিলাম। স্বাভাবিক অস্থায় পোশাকটা খুব শালীন অবস্থায় ছিল না। এর মধ্যে আমার হাসবেন্ড ওই ছেলেগুলোকে বলে ওদের ভিডিও কর। একটা ছেলে যখন ভিডিও করছিল তখন আমি বুঝতে পারি তাদের কোন অসৎ উদ্দেশ্য আছে। তাই আমি ওই ছেলের মোবাইল ফোন নিয়ে নেয়ার চেষ্টা করি। এ সময় আমারে হাসবেন্ড আমার গায়ে বেশ কয়েকবার হাত তোলে।

এডিসি সানজিদা বলেন, হারুন স্যারকে যখন তারা মারছিল। স্যার তাদের হাত থেকে বাঁচতে ভিতরে অবস্থান করে। স্যারকে বার বার বলছিলো বাইরে বের হতে। স্যার তখন বলে আমি বের হলে তো আপনার আমাকে মেরে ফেলবেন। পরে স্যার কল দেয়ার পর ১০-১৫ মিনিট পর থানা থেকে ফোর্স নিয়ে আসে পরে তারা নিচে চলে যায়।

« পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ »







  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ
সম্পাদক ও প্রকাশক: মো. আক্তার হোসেন রিন্টু
বার্তা ও বাণিজ্যিক বিভাগ : প্রকাশক কর্তৃক ৮২, শহীদ সাংবাদিক সেলিনা পারভীন সড়ক (৩য় তলা) ওয়্যারলেস মোড়, বড় মগবাজার, ঢাকা-১২১৭।
বার্তা বিভাগ : +8802-58316172. বাণিজ্যিক বিভাগ : +8801868-173008, E-mail: dailyjobabdihi@gmail.com
কপিরাইট © দৈনিক জবাবদিহি সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত | Developed By: i2soft