![]() |
আজ বিশ্ব যোগ দিবস
|
প্রতিবছর ২১ জুন পালিত হয় বিশ্ব যোগ দিবস। বিভিন্ন দেশে পালন করা হয় যোগ শিবির। সনাতনী ভারতীয় সংস্কৃতির সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে যুক্ত যোগ। বিভিন্ন রোগ থেকে সুস্থ হওয়ার উপায় হিসেবে বৈজ্ঞানিকভাবে স্বীকৃত এই ব্যায়ামটি। পাশাপাশি শারীরিক ও মানসিক ভাবে সুস্থ ও সতেজ থাকারও উপায়। বেশ কয়েকবছর ধরে পরপর কোভিডের ধাক্কায় বেসামাল বিশ্ব। তার মাঝেই যেন আরও বেশি করে বোঝা গিয়েছে যোগাব্য়ায়ামের গুরুত্ব। খুব ছোট বয়স থেকে শুরু করা যায় যোগব্যায়াম। আবার বৃদ্ধ বয়সেও সুস্থ থাকার জন্য ভরসা করা যায় যোগব্যায়ামের উপরে। তবে শুরু করার সময় বেশ কিছু দিকে খেয়াল রাখতে হয়। সকালে যোগব্যায়ামের অভ্যাস করা সবচেয়ে ভাল। ভরা পেটে যোগব্যায়াম করা উচিত নয়। সকালে খালি পেটে যোগ অভ্যাস করতে হবে। খাওয়ার অন্তত কয়েকঘণ্টা পরে ব্যায়াম করতে হবে। ব্যায়ামের সময় জামাকাপড়ের দিকেও খেয়াল রাখতে হবে। ঢিলে ও আরামদায়ক পোশাক পরা প্রয়োজন। খুব আটোসাঁটো পোশাক পরে যোগাভ্যাস করা উচিত নয়। যোগব্যায়ামের স্থান সাফসুতরো থাকা প্রয়োজন। এবং বাতাস চলাচলের উপযোগী হতে হবে। বদ্ধ ঘরে যোগ ব্যায়াম না করাই ভাল। তাড়াহুড়ো একদম নয়। যোগব্যায়ামে দক্ষ হতে দীর্ঘদিনের অভ্যাস ও অনুশীলন প্রয়োজন। দীর্ঘদিন ধরে অভ্যাস করলে তবেই নিখুঁত যোগব্যায়াম করা সম্ভব। চটজলদি যে কোনও আসন করতে গেলে উপকারের চেয়ে অপকার হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। শরীরে জোর দিয়ে কোনও কিছু করা উচিত নয়। যোগ অভ্যাস শুরু আগে ভাল প্রশিক্ষকের কাছে যাওয়া প্রয়োজন। কারণ প্রশিক্ষণ ছাড়া নিজে নিজে যোগব্যায়াম করলে ভুল হওয়ার ঝুঁকি থাকে। স্বাস্থ্য ও পরিস্থিতি বুঝে ঠিকমতো দিশা দেখাতে পারবেন প্রশিক্ষক। জ/ আল
|
« পূর্ববর্তী সংবাদ | পরবর্তী সংবাদ » |